বরিশাল বু্্যরো প্রধান:- বরিশালের শায়েস্তাবাদে মাদ্রাসা ও মসজিদের চলাচলের রাস্তা দখলের পায়তারা করছে একটি কুচক্রি মহল, স্থানীয় ও মাদ্রাসার সূএে জানা যায়, বরিশাল সদর উপজেলাধীন শায়েস্তাবাদ চরবাড়িয়া ইউনিয়নের তালতলি সেতু সংলগ্ন ২০১৩ সালে আল কারীম নুরানী, হাফেজী মাদ্রাসা, শেখ সালেহা খানম মহিলা মাদ্রাসা ও ডাঃ সৈয়দ ঈমাম আলী জামে মসজিদের নামে তিনটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বর্তমানে দুই মাদ্রাসায় কমপক্ষে ৩০০ এর বেশি ছাএছাএী রয়েছে। সেই ছাএছাএী মাদ্রাসার নির্ধারিত রাস্তা ব্যাবহার করছে। প্রতিদিন মসজিদের মুসুল্লিরা যাতায়াত করে, ইউনিয়ন পরিষদ সেই রাস্তা উন্নয়ন করেছে একাধিকবার। মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই একটি কুচক্রি মহল মাদ্রাসার বিপক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
বিগত দিনে প্রশাসনের সঠিক নজরদারিতে মহলটি সরে যেতে বাধ্য হয়। বর্তমানে আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে কুচক্রি মহলটি। মাদ্রাসার কোমলমতি ছাএছাএী অভিভাবক ও মসজিদের মুসল্লিগন দীর্ঘ এক যুগ যাবত চলাচল করছে মাদ্রাসার নির্ধারিত রাস্তা দিয়ে। সেই রাস্তাটি দক্ষিন চরআইচার বাসিন্দা হানিফ রাড়ি গং সম্প্রতি নিজের দাবি করে, রাস্তাটি আংশিক কেটে নষ্ট করে ফেলেছে এবং মাদ্রাসার পরিচালককে হেনস্তা করার অভিযোগ রয়েছে হানিফ রাড়ি গং এর বিরুদ্ধে।সম্প্রতি শামিম খাঁন নামের এক ব্যক্তির কিছু পাথরের গুরা হানিফ রাড়ির জমিতে ছিলো সেই পাথর শামিম খাঁন নিজে তার কাজের জন্য নিয়ে যায় এবং কিছু পাথর মাদ্রাসার রাস্তার বিছিয়ে দেয়।
সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শামিম খাঁন সহ মাদ্রাসার পরিচালক আশাদুজ্জামানকে হেনস্তা করে হানিফ রাড়ি গং এবং বিভিন্ন অন-লাইনে মাদ্রাসার পরিচালক হাফেজ কারী মোঃ আশাদুজ্জামান এর নামে উল্টো মিথ্যো অপবাদমূলক ভিডিও ফেইজবুকে প্রচার করে। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত হানিফ রাড়ির সাথে আলাপকালে তিনি বিষয়ভিওিক জবাব না দিয়ে উল্টো গালাগালি শুরু করেন। মাদ্রাসার কতৃপক্ষ এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে।